প্রতিবেদনে বলা হয়, বিবাহের এক মাস পর মাহির চলচ্চিত্রে কাজ করা নিয়ে শাওন বিবাদে জড়িয়ে পরেন। পরে তারা আলাদা থাকা শুরু করেন। পরবর্তীতে উভয় পরিবারের মধ্যস্থতায় তাদের ডিভোর্স হয়।
গত বছরের ২৫ মে সিলেটের ব্যবসায়ী মাহমুদ পারভেজ অপুকে বিয়ে করেন মাহি। বিয়ের পরদিনই তার বন্ধু শাওন বেশ কয়েকটি ছবি প্রকাশ করেন। যেখানে মাহিকে নববধূর সাজে শাওনের সঙ্গে দেখা যায়। খবর ছড়িয়ে পড়ে শাওনকে বিয়ে করেছিলেন মাহি।
ছবি প্রকাশের পর থেকে আলোচনার ঝড় ওঠে বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে। এ সময় নায়িকা মাহি বলেন, ‘আমার সংসার ভাঙার জন্য কেউ আমার পিছু লেগেছে।’
এ ঘটনায় মাহি আইনের আশ্রয় নেন।
২০১৫ সালের ২৮ মে উত্তরা পশ্চিম থানায় নায়িকা মাহি হাজির হয়ে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইনে মামলা করেন। অভিযোগ আমলে নিয়ে শাওনকে গ্রেফতার করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের সাইবার অপরাধ প্রতিরোধ দল। এরপর আদালতের নির্দেশে তাকে দুই দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়।
মাহির স্বামী দাবিদার শাওনকে গত বছরের ৫ জুন বাংলাদেশ সাইবার ক্রাইম ট্রাইব্যুনালের বিচারক কে এম শামসুল আলম জামিন দেন। আদালতে দুজনের পক্ষ থেকে আপস-মীমাংসার কথা বলা হলে আদালত জামিন দেন।
মামলার পর এসআই সোহরাবকে তদন্তের ভার দেওয়া হয়। দীর্ঘ ৭ মাস তদন্তের পর তিনি আদালতে এ চুড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করেছে। তদন্তে শাওনের সাথে মাহির বিবাহের বিষয়টি সত্যতা পেয়েছেন বলে পরিবর্তন ডটকমকে নিশ্চিত করেছেন তিনি।
গত বছরের ২৫ মে সিলেটের ব্যবসায়ী মাহমুদ পারভেজ অপুকে বিয়ে করেন মাহি। বিয়ের পরদিনই তার বন্ধু শাওন বেশ কয়েকটি ছবি প্রকাশ করেন। যেখানে মাহিকে নববধূর সাজে শাওনের সঙ্গে দেখা যায়। খবর ছড়িয়ে পড়ে শাওনকে বিয়ে করেছিলেন মাহি।
ছবি প্রকাশের পর থেকে আলোচনার ঝড় ওঠে বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে। এ সময় নায়িকা মাহি বলেন, ‘আমার সংসার ভাঙার জন্য কেউ আমার পিছু লেগেছে।’
এ ঘটনায় মাহি আইনের আশ্রয় নেন।
২০১৫ সালের ২৮ মে উত্তরা পশ্চিম থানায় নায়িকা মাহি হাজির হয়ে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইনে মামলা করেন। অভিযোগ আমলে নিয়ে শাওনকে গ্রেফতার করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের সাইবার অপরাধ প্রতিরোধ দল। এরপর আদালতের নির্দেশে তাকে দুই দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়।
মাহির স্বামী দাবিদার শাওনকে গত বছরের ৫ জুন বাংলাদেশ সাইবার ক্রাইম ট্রাইব্যুনালের বিচারক কে এম শামসুল আলম জামিন দেন। আদালতে দুজনের পক্ষ থেকে আপস-মীমাংসার কথা বলা হলে আদালত জামিন দেন।
মামলার পর এসআই সোহরাবকে তদন্তের ভার দেওয়া হয়। দীর্ঘ ৭ মাস তদন্তের পর তিনি আদালতে এ চুড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করেছে। তদন্তে শাওনের সাথে মাহির বিবাহের বিষয়টি সত্যতা পেয়েছেন বলে পরিবর্তন ডটকমকে নিশ্চিত করেছেন তিনি।
Post a Comment